নিউজ ডেস্ক || ত্রিপুরার খাদ্য মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী কালোবাজারি রোধে নতুন খাদ্য পরিদর্শক নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন। বর্তমানে ৫৭টি অনুমোদিত পদের মধ্যে ২৯টি পূরণ হয়েছে এবং ত্রিপুরা পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে আরও ১৫টি পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে।
আজ বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনের চতুর্থ দিনে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা হয়। কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায় সরকারের পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার সমালোচনা করে খাদ্য পরিদর্শকের সংখ্যা বাড়ানোর এবং দৈনিক পরিদর্শন কার্যকর করার দাবি জানান। তিপরা মথা বিধায়ক রঞ্জিত দেববর্মা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সংরক্ষণ নীতি বজায় রাখার বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন।
মন্ত্রী চৌধুরী জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়া সংরক্ষণ নীতি মেনে চলছে এবং রোস্টার বাধ্যতামূলক। তিনি আরও বলেন, ৩১% পদ তফসিলি উপজাতি (এসটি), ১৭% তফসিলি জাতি (এসসি), এবং ৩৩% মহিলা প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। আগামী ১৫-২০ দিনের মধ্যে নিয়োগপত্র জারি করা হবে। খাদ্য বিভাগ কালোবাজারির বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।
ত্রিপুরার জনগণের জন্য এই পদক্ষেপ একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।