নিউজ ডেস্ক || আজ নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডঃ মানিক সাহা। এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে রাজ্যের উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং কেন্দ্রের সহযোগিতায় একাধিক রূপান্তরমূলক পদক্ষেপের প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছে।
সাক্ষাৎ শেষে মুখ্যমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে “বিকশিত ত্রিপুরা, বিকশিত ভারত” গড়ার লক্ষ্যে রাজ্য সরকার অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে। বৈঠকে তিনি রাজ্যের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলির অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন এবং রাজ্যের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রের সহায়তা কামনা করেন।
প্রধান প্রস্তাবগুলি:
মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানানোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল:
• ব্রু-রিয়াং সম্প্রদায়কে এনএফএসএ (NFSA) প্রকল্পের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা।
• পিডিএস ব্যবস্থায় গমের বরাদ্দ বৃদ্ধি।
• ত্রিপুরায় রেললাইনের দ্বিগুণীকরণ।
• আগরতলা থেকে গোয়াহাটি পর্যন্ত বন্দে ভারত ট্রেন চালু।
• বহিঃসহায়তা প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত সীমা বৃদ্ধি।
• ত্রিপুরায় আরও ১৫টি একলব্য মডেল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল স্থাপন।
• অগর বোর্ড ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন।
• ঐতিহ্যবাহী উনকোটি স্থানের টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প।
• ব্রু-রিয়াং সম্প্রদায়কে এনএফএসএ (NFSA) প্রকল্পের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা।
• পিডিএস ব্যবস্থায় গমের বরাদ্দ বৃদ্ধি।
• ত্রিপুরায় রেললাইনের দ্বিগুণীকরণ।
• আগরতলা থেকে গোয়াহাটি পর্যন্ত বন্দে ভারত ট্রেন চালু।
• বহিঃসহায়তা প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত সীমা বৃদ্ধি।
• ত্রিপুরায় আরও ১৫টি একলব্য মডেল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল স্থাপন।
• অগর বোর্ড ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন।
• ঐতিহ্যবাহী উনকোটি স্থানের টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প।
প্রধানমন্ত্রী সব প্রস্তাব অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে শুনেছেন এবং ত্রিপুরার উন্নয়ন প্রচেষ্টায় কেন্দ্রের পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই সাক্ষাৎ ত্রিপুরার ভবিষ্যৎ উন্নয়নের জন্য এক ইতিবাচক ও তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ।”
রাজ্য রাজনৈতিক মহলে এই বৈঠককে ত্রিপুরার সকল শক্তিস্থানের উন্নয়ন এবং জনকল্যাণের নতুন অধ্যায়ের সূচনা হিসেবে অভিযোজিত করা হচ্ছে।
