- ২০২৩ সালে সারা দেশে ৭৪৬৫ কোটি টাকা এবং ২০২৪ সালে ২২৮৪৫ কোটি টাকা লুট হয়েছে।
- ত্রিপুরায় ২৬৯ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, মোট ক্ষতি ৫১.৪৯ কোটি টাকা।
- এখন পর্যন্ত ৩৩.৮৪ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে, এবং ৫.৭৬ কোটি টাকা ফ্রিজ করা হয়েছে।
- বছরভিত্তিক ক্ষতি: ২০২১-এ ১.৯৮ কোটি, ২০২২-এ ৪.৬২ কোটি, ২০২৩-এ ৯ কোটি, ২০২৪-এ ২৫.৫৪ কোটি এবং ২০২৫-এর জুলাই পর্যন্ত ৯.৭৭ কোটি টাকা।
উদাহরণে প্রতারণার চিত্র:
- বিনিয়োগের নামে এক ব্যক্তি ২.৩ কোটি টাকা খুইয়েছেন।
- ফ্র্যাঞ্চাইজির নামে ১৮ লক্ষ টাকার প্রতারণা।
- সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও কলের মাধ্যমে যৌন নির্যাতন ও অর্থ হাতানো।
ত্রিপুরা পুলিশের পরামর্শ:
- শুধু প্রয়োজনীয় অ্যাপ ইনস্টল করুন, অব্যবহৃত অ্যাপ মুছে ফেলুন।
- শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন, একাধিক অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড এড়িয়ে চলুন।
- কল বা এসএমএস ফরোয়ার্ডিং পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজনে বন্ধ করুন।
- প্রতারণার শিকার হলে তাৎক্ষণিকভাবে ১৯৩০ নম্বরে রিপোর্ট করুন।
- সন্দেহজনক লিঙ্কে ক্লিক করবেন না, ওটিপি বা ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না।
- সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে বিনিয়োগ প্রস্তাব থেকে সাবধান থাকুন।
- মোবাইলের জিপিএস, ব্লুটুথ, এনএফস/si আপডেট রাখুন এবং প্রয়োজন ছাড়া বন্ধ রাখুন।
ত্রিপুরা পুলিশ জনসচেতনতা বাড়াতে ‘সাইবারডোস্ট’ ও তাদের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছে। মহানির্দেশক ধ্যানকর জোর দিয়ে বলেছেন, সতর্কতা ও সচেতনতাই এই অপরাধ রোধের মূল চাবিকাঠি।
